সিনিয়র_খালাতো_বোন_যখন_বউ
পর্ব_১
shakil ahamed
খুব সকালবেলা বালিশের নিচে! '"
মাইকেল জ্যাকসনের You Are Not Alone,,, Another Day Has Gone,,,I' m Still All Alone,,How Could This be,,, You' re Not Hera with me? গানটা বেজে চলছে। মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল“। এই সকাল বেলা আবার কে ফোন দিল, মোবাইলটা হাতে নিয়ে দেখি ঈশিতা আপুর ফোন।
(আমি) হ্যালো আপু এত সকালে ফোন দিছেন কোন সমস্যা।
(আপু) না কোন সমস্যা না তোর জন্য পিঠা বানাইছি তুই ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে আমাদের বাসায় চলে আয়।
(আমি) না আপু এখন আসবো না ঘুমাবো এখন।
(আপু) ওই সারাদিন খালি ঘুম আর ঘুম রাতে কি চুরি করস নাকি 10 মিনিটের মধ্যে বাসায় চলে আসবি না হলে তোর খবর আছে আজকে!
(আমি) 10 মিনিটের মধ্যে কিভাবে আসবো তোমাদের বাসায় রিক্সা দিয়ে যেতে ৩০ মিনিট লাগে।
(আপু) তাহলে তোর বাইক নিয়ে চলে আয়।
(আমি) না বাইক নিয়ে আসতে পারবো না"" বাইকের একটু সমস্যা হয়েছে ঠিক করার জন্য মানিক মামার গ্যারেজে দিছি।
(আপু) তাহলে রিক্সা দিয়ে চলে আয়।
(আমি) আচ্ছা ঠিক আছে আসতেছি।
এ কথা বলে ফোন রেখে দিলাম,।
★
--- যাই ওয়াশরুমে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে নেই। আবার দেরি করে গেলে আপু বকা দেবে।
★ফ্রেশ হতে হতে আপনাদেরকে আমার পরিচয়টা দিয়ে ফেলি” আমি ফারিয়ান আহমদ ফারাবী মা বাবার একমাত্র আদরের ছেলে,,।একটা প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি তে অনার্স প্রথম বর্ষে লেখা পড়া করতেছি।
আর এতক্ষন যার সাথে ফোনে কথা বললাম সে আমার একমাত্র খালাতো বোন।
নাম ঈশিতা আক্তার ঝুমুর ” খালা খালুর একমাত্র মেয়ে। ওনার বাবা সেনাবাহিনীতে বর্তমানে কাতারে আছে,,, বড়লোক বাবার সুন্দরী মেয়ে হলও অন্যান্য বড়লোক বাবার সুন্দরী মেয়েরার মত আপুর ভিতরে তে রকম অহংকার বোধ নাই,,,।
★ কিন্তু একটু রাগ বেশি একবার রেগে গেলে আপু কি করে না করে হইত সে নিজেও জানে না।
★আর আমি এটাও জানি বেশি রাগী মেয়েরা আর যাই করুক কখনো মিথ্যার ধার ধারে না। যা বলবে একদম সরাসরি বল এ ফেলবে,,, আপু সেই রাগকে কন্ট্রোলে আনতে গেলে যে কোন ব্যক্তি আপুর পিছনে কম করে হলেও ৩০ মিনিট বেয় করতে হবে। কিন্তু চলাফেরা একবারে সাধারণ মেয়েরার মতোই চলে। জাগ্গা সে কথা যা বলতেছিলাম,,,আপু আমার সাথে একই ভার্সিটিতে লেখাপড়া করে কিন্তু আমার থেকে দেড় বছরের সিনিয়র। তাই তাকে সিনিওর আপু বলে ডাকি।
★কিন্তু উনাকে আপু বললে রাগ করে আমাকে বলে তার নাম ধরে ডাকার জন্য। জানিনা কি জন্য বলে তার নাম ধরে ডাকার জন্য।।
★সব সময় খালি আমাকে ধমকের উপরে রাখে।
আচ্ছা যাগ্গা সে কথা।
।
ফ্রেশ হয়ে বন্দুর বাইক নিয়ে রওনা দিলাম। ১০ ১২ মিনিটের মধ্যে পৌছে গেলাম,,, একবার কলিং বেল চাপ দিতেই আপু আইসা দরজা খুলে দিল।
----আপুকে দেখে তো টাস্কি খেয়ে গেলাম,, আমার প্রিয় নীল কালারের একটা ড্রেস পড়েছে,,, দেখতে একদম নীলপরী লাগতেছে,,, আমার মনে হয় স্বর্গ থেকে আসা কোন অপ্সরীর সামনে দাঁড়িয়ে।
আপু আমাকে এভাবে তাকিয়ে থাকতে দেখে( একটা মুচকি হাসি দিয়ে বলে এভাবে কি দেখিস)
★আমার তো সন্দেহ হচ্ছে এটা মনে হয় আমার আপু না এমন সুন্দর করে আপু কখনো আমার সামনে আসে নাই।
----আমার মনে হয় সকাল সকাল কোন জিন পরীর সামনে দাঁড়িয়ে আছি।
--- আমার হা করে তাকিয়ে থাকা দেখে আপু আবারো বলল ওই এভাবে হা করে তাকিয়ে কি দেখিস মুখের ভিতরে মশা যাবে তো।,
---আমিও কম যাই কি আমি ও বলে উঠলাম। এমন সুন্দরী বড় আপু যদি পরী সেজে দাঁড়িয়ে থাকে তাহলে তো যে কেউই হা করে তাকিয়ে দেখবে,, আর আমি তো ছোট্ট মানুষ কখনো পরী দেখি নাই আর আজ হঠাৎ করে পরি দেখবো কল্পনাও করি নাই তাই কোনটা খোলা কোনটা বন্ধ টের পায় নাই । আপু হাসতে হাসতে বলে আমাকে এই প্রথম দেখতেছোত নাকি।
---না আপু আগে তো তোমাকে কখনো এই পরীর বেশে দেখি নাই,,, তাই আর কি। আপু আবার ও হাসতে হাসতে বললো,,, হয়েছে হয়েছে আর পাকামো করতে হবে না,।
★ আপু কি যে বলোনা পাকামো করবো কেন।
---সত্যি আপু তোমাকে আজকে পরীর মত লাগতাছে,, আবারো আপুর হাসি,,, আমার মনে হয় আমি কোন এক অজানা জগতে বিচারণ করছি আমার হৃদয় স্পন্দন কিছুক্ষণের জন্য থেমে গেছে আমি ঘোরের মধ্যে আছে বোধহয়,,, তাই হাতে একটা চিমটি কাটলাম ও মা ব্যাথা পাইছি।
---না আমি বাস্তবে আছি।
--- আপু আমার হাতে চিমটি কাটা দেখে” বলতেছে কি পাগলামি করতেছিস।
---না পাগলামু না আপু তোমাকে কখনো এই ড্রেসে দেখি নাইতো তাই একটু কনফিউজ ছিলাম তুমি কি আসলে তুমি নাকি তোমার বেশে কোন পরী।
(( আসলে ছোটবেলা থেকেই আমার একটা স্বপ্ন বড় আপুর সাথে প্রেম করবো। আমার বন্ধুরা প্রায়ই বলে বড় আপুর সাথে প্রেম করলে নাকি আদর ভালোবাসা বেশি পাওয়া যায়,, সাথে শাসন ও তারপরে থেকে মনে মনে প্রতিজ্ঞা করছি প্রেম করলে বা বিয়ে করলে বয়সের বড় আপুকেই করব।)))
---তারপরে থেকে বড় আপুদের দেখলেই মনের ভিতরে লক্ষ কোটি শিহরণ জেগে ওঠে।। জানিনা আমার স্বপ্ন পূরণ হবে কিনা,, আর পূরণ হলেও আমাদের সমাজ মেনে নেবে কিনা।
---আগে কোন বড় আপুর সাথে প্রেম হোক তারপর ভাবা যাবে।
--এখন আজাইরা চিন্তা মাথায় আনলে।। মাথায় ঘুরতে থাকবে।
জাগ্গা এখন যে কথা বলতেছিল
---আপু জোরে হেসে উঠে বলে আমি তো ভাবতেছি এই ড্রেসে খারাপ লাগতেছে আমাকে।
---কি বলতেছ আপু তোমার কি চোখ উঠছে নাকি,, সত্যি তোমাকে অসম্ভব সুন্দর লাগছে।।
( আবারো আপুর হাসি)
((((ইশ সময় টা যদি কয়েক যুগের জন্য থমকে যেত কত না ভালো হত আপুর সেই মুক্তাঝরা হাসি,, দেখতে থাকতাম সেসব যুগ ধরে।))))
আমি জানি আপু আমার প্রশংসায় অনেক খুশি হয়েছে,,।
-- আসলে সব মেয়েরাই নিজের প্রশংসা করলে,,, অন্য রকম একটা খুশি হই। আপু তার ব্যতিক্রম না
(আমি মনে মনে বলি আপু এভাবে হাসি দিওনা তাহলে আমি সত্যি হার্ট অ্যাটাক করব) আপু বলে এই বিড়বিড় করে কি বলিস।
না কিছু না।
--- দেখ তোর পছন্দের কত রকম পিঠা বানাইছি। ওয়াও এত পিঠা তুমি বানাইছো।
---তো কে বানাবে
--- না আমি ভাবলাম খালামণি বানাইছে।
---আম্মু তো কালকে রাতে নানুর কাছে গেছে।। কেন কি হইছে নানুর। না কিছু হয় নাই এমনি অনেকদিন ধরে নানু কে দেখে নেই তাই আর কি।
(আপু)*আচ্ছা ঠিক আছে এখন কথা কম বললে খানা শুরু কর
(আমি)তুমি খাবে না।
কেন তুই একাই খাবি নাকি,।
★আমি কি বলছি না কি আমি একা খাব।
(আপু)তাহলে জিজ্ঞাসা করলি কেন।
আচ্ছা ঠিক আছে সরি এখন বস।
--- খানার সময় আপু বারবার আমার দিকে আড়চোখে তাকিয়ে থাকে, আমিও মাঝে মাঝে আপুর দিকে লক্ষ করি,, 2 3 বার চোখে চোখে হয়ে গেছে,,, আপু একটু লজ্জা পেয়েছে বোধহয়।। এরপরের থেকে আর তাকায় না।
দুজনে খানা শেষ করে আমি সোফাই গিয়ে বসলাম।
★আমি রিমোট নিয়ে টিভি অন করব তখনই আপু আইসা আমার পাশে বসল। আপু আমার একবারে কাছে বসার কারণে আপু চুলগুলো আমার গালে বারি খাচ্ছে। যখনই আমি চুলগুলো সরানোর জন্য ঘাড় ঘুরিয়েছি তখন চুলগুলো আমার নাকে বারি খাচ্ছে """মনে হয় কিছুক্ষণ আগে শাওয়ার নিচে তাই চুলগুলো ভেজা।
★ আর সেই ভেজা চুল থেকে কি এক অজানা ঘ্রাণ আসতেছে,, যে ঘ্রাণে আমাকে মাতাল করে তুলতেছে
পৃথিবীর যে কোন পারফিউম কে হার মানাবে। ,,,ইশ আপু ওই চুলের ভিতরে যদি সারাক্ষণ নাক ডুবিয়ে রাখতে পারতাম।
★এমন সময় আপু আমাকে হালকা ধাক্কা দিয়ে বলল ওই আমার চুল হাত দিয়ে নাড়তে ছোত কেনো।
আপুর ধাক্কাতে বাস্তবে ফিরলাম।। না তোমার চুলগুলো খুব সুন্দর তাই মনে মনে চিন্তা করতেছি "" যে আমার বউ হবে তার চুলগুলো যেন তোমার মত হয়।
(আপু) বউয়ের বড় চুল দিয়ে কি করবি,,,
(আমি)বউকে শাসন করলে বড় চুল থাকলে সুবিধা চুলের মুঠি ধরে দুই গালে থাপ্পড় দেওয়া যায়।
(আপু)★আর আমি তোকে এক থাপ্পড়ে 32 টা দাঁত ফেলে দিবো।
★কি বলতেছো তুমি আমার দাঁত ফালাবে কেনো।
★আমার বউকে মারলে আমার বউ এনে আমাকে থাপ্পর দিতে পারে। তুমি দিবে কেন
★আপু আমার কথা শুনে একটু লজ্জায় পড়ে গেছে। তারপর জিব্বায় কামড় দিয়ে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।।
আচ্ছা বাদ দাও লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই।
ভুলে হয়তো মুখ দিয়ে বের হয়ে গেছে।
((((( আপুর মনের কথা মুখ দিয়ে যা বের হয়েছে সত্য বের হইছে তোকে আমি আমার জুনিয়র বর বানাবো)))))
((((((((চলবে)))))))
★wait for the next part ★
💞💕💞LOVE STORY💞💕💞
ব্রেক আপের ৩ বছর পর হটাৎ একদিন মেয়েটি ছেলে টিকে unblock করে sms করলো...
মেয়ে: হাই....কেমন আছো?
ছেলে: হঠাৎ unblock করলে যে?
মেয়ে: আমার ইচ্ছে হয়েছে তাই...! ছেলে: ওহ সেদিনও তো তোমার ইচ্ছায় রেখে ছিলাম...তো আর কি চাও? মেয়ে: চাওয়া ছাড়া কি মেসেজ দেওয়া যায় না?
ছেলে: তা নয়...বলো শুনছি..! মেয়ে: উত্তর টা তো দিলে না...! ছেলে: উত্তর জানার অধিকার হারিয়েছো অনেক আগে । যাই হোক তুমি কেমন আছো? মেয়ে: হুমম...! এইতো ভালো
ছেলে: তার মানে বেশি ভালো না...! মেয়ে: কিভাবে বুঝলে? ছেলে:একথা তুমি জানলে ছেড়ে যেতে না...আচ্ছা আমি বের হবো,খারাপ লাগছে..!কিছু বললে বলো...! মেয়ে: একটু সময় পাওয়া যাবে? ছেলে: হুমম...বলো..
মেয়ে: কি করো?
ছেলে: উঠোনে বসে আছি। আর সিগারেট খাচ্ছি..!
মেয়ে:এখনও ছাড়োনি?
ছেলে: যার জন্য ছাড়তে চেয়েছিলাম সেই তো আমার জীবন থেকে চলে গেছে...তাই আর ছাড়তে পারিনি...!
মেয়ে: খুব খারাপ..!
ছেলে: হয়তো..! তবে কোনো পিছু টান নেই.. মেয়ে: তুমি কি আর রিলেশন করেছো? ছেলে: যদি করতাম তাহলে তো তোমার sms এর রিপ্লাই দেওয়ার সময় পেতাম না...আচ্ছা আর কিছু বলার থাকলে বলো...আমার খারাপ লাগছে! মেয়ে: কেনো? কি হয়েছে?
ছেলে: বুকের বাম পাশে ব্যাথা করছে মেয়ে: কেনো?
ছেলে: সেটা তোমার না জানলেও চলবে.. মেয়ে: আমাকে কি আর একবার সুযোগ দিবা তোমার জীবনে ফিরে আসতে? ছেলে: সে কি তোমাকে সুখে রাখে না? মেয়ে: চুপ...!
ছেলে: বুঝলাম...যাই হোক কেনো ফিরতে চাও?
মেয়ে: তোমার মতো করে কেউ ভালোবাসে না...!
ছেলে: সেটা আমি আগেই বলেছিলাম...! মেয়ে: খুব কষ্ট হয়...!
ছেলে: জানো,খুব ইচ্ছে করতো তোমাকে বুকে জরিয়ে ধরতে...তোমাকে আবার আমার জীবনে ফিরিয়ে আনতে।
মেয়ে: তাহলে,ফিরিয়ে নিচ্ছ না কেনো? ছেলে: কারণ,এইবার তোমাকে ফিরালে, তুমি যখনি আমার চোখের দিকে তাকাবে তখনই তোমার নিজের কাছে নিজেকে অপরাধী মনে হবে..আমার চোখে সেই ভালোবাসা পাবে না...মনে হবে আমি তোমাকে করুণা করছি তোমাকে আর আমি তোমার চোখের দিকে তাকালে মনে হবে তোমার সেই সব মিথ্যা কথা,মন গড়া অযৌক্তিক অযুহাত,আমার প্রতি তোমার অবহেলা, আমার বিশ্বাস নিয়ে খেলা আর আমার কষ্টের প্রতিটা দিন আর রাতের কথা...!
মেয়ে: প্লিজ আমার কান্না করছে...! ছেলে: সেদিনও আমি কেঁদেছিলাম....তুমি একবারও বুঝোনি-দেখোনি...! মেয়ে: sorry প্লিজ...!
ছেলে: তোমার এই sorry টা পারবে না আমার সেই সুখের দিনগুলো ফিরিয়ে দিতে,পারবে না আমার নষ্ট হওয়া সময় গুলো ফিরিয়ে দিতে,পারবে না তোমার প্রতি অঘাত বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে,পারবে না তোমার শত-শত অন্যায়,অবহেলা,মিথ্যা, অন্যায় আর লুকোচুরির কারণে আমার নরম থেকে কঠিন হয়ে যাওয়া মনটাকে আবার নরম করতে,পারবে না তোমার সেই সব কথাগুলো ভুলাতে যা আমি তোমার কাছ থেকে কখনও আশা করতাম না...!
মেয়ে: প্লিজ এভাবে বলো না...আমার খুব কষ্ট হচ্ছে....!
ছেলে: তাই তো বলি,তুমি ফিরে আসতে চেয়েও না...সত্যি বলতে ফিরে আসলে আমার চেয়ে তোমার বেশি কষ্ট হবে...! মেয়ে: একটা সুযোগ কি পাবো না? ছেলে: সুযোগ যদি তোমাকে দিয়েও দেই.....তুমি সেই আগের মতো তুমি আর আমি সেই আগের মতো আমি হতে পারবো কি? মেয়ে: কেনো পারবো না..! চেষ্টা করলে ঠিকই পারবো..!
ছেলে: যার বিশ্বাস আর মন ভাঙ্গে,সেই জানে সেটা আর আগের মতো জোড়া লাগানো সম্ভব না...!
মেয়ে: হুমম...!
ছেলে: জানি ভুলতে পারবো না, তবুও ফিরে পেতে চাই না, আর তোমার সেই অপরাধী মুখটা দেখতেও চাই না...!
মেয়ে: (অনেক কান্না করছে) ছেলে: হা হা হা....ভাগ্গিস চোখের পানি কথা বলতে পারে না, না হলে সেদিন তোমার আসল রুপটা দেখতে পারতাম...যাই হোক, ভালো থেকো, ভালো রেখো..! আমি ও চেষ্টা করবো কিন্তু প্লিজ,আর কারও মন নিয়ে খেলা করো না...অনেক কষ্ট হয়..! মেয়ে: সত্যি,,,,
ছেলে: তুমি কি জানো, তুমি আজ ফিরতে চাও কেনো আমার কাছে?
মেয়ে: কেনো...?
ছেলে: আজ তুমি একা হয়ে গেছো তাই...! মেয়ে: হুমমম.....অনেক...!
ছেলে: একাকিত্ব যেকতোটা যন্ত্রনার যে ভোগে সে জানে,তবুও আমি তোমাকে বা তোমার মতো কাউকে চাই না...কারণ তিমি আমাকে এবার ঠকালে আর আমি তোমাকে হারালে এই পৃথিবীটা আমার থাকার জন্য অযগ্য হয়ে যাবে...!
মেয়ে: কথা দিলাম হারাবো না...! ছেলে: শুরুতে সবাই এরকম বলে,তুমিও বলেছিলে কোন্তু সময় বাস্তবতাটাকে দেখিয়ে তাই নাহ....!
মেয়ে: চুপ...!
ছেলে: তোমার নিরবতা জানি না কি বলেছে,তবে সত্যি আমি আর পারবো না..! মেয়ে: চুপ করো...!(কেঁদে কেঁদে বলছে) ছেলে: ঠিক আছে বাই...ভালো থেকো তুমি..!
মেয়ে: শোনো...!
ছেলে: হুমম...বলো...!
মেয়ে: I love you...!
মেয়ে: আফসোস,যদি ঐ কথাটা মন থেকে বুঝে বলতে,তাহলে আজ আমাদের জীবন একই সুতাই গাঁথা থাকতো...!
মেয়ে: প্লিজ...!
ছেলে: বাই...!
মেয়ে: প্লিজ...!
ছেলে:
"no more excuse,
no more pain,
life is struggle,
so fight every time
now I am fighter"
মেয়ে: হুমম...বাই...
তাই ভাই ও বোনেরা প্লিজ কারও জীবন নিয়ে খেলবেন না....মনে করবেন, আপনার জীবন আপনার কাছে যেমন প্রিয় ঠিক তেমনি তার জীবনও তার কাছে অনেক প্রিয়...তাই কারও মনে কখনও কষ্ট দিও না.
I am md robiul hasan robi