❤️রমাদান মাসের প্রস্তাবিত রুটিন!!❤️
সম্ভব হলে এখন থেকেই নিয়মিত রুটিন টা ফলো করতে পারলে আল্লাহর অশেষ রহমতের ভাগিদার হতে পারবো আমরা সবাই!
🕕প্রথম কথা, যাই ইবাদত করবো অবশ্যই মনোযোগ সহকারে সময় নিয়ে ধীরে-সুস্থে করতে পারি, তাড়াহুড়া না করি, অর্থবুঝে নামাজ ও জিকির করি!
🕕অবশ্যই দিনে পাঁচবার আযানের জবাব দিতে পারি, আযানের পর বেশি বেশি দোয়া করা!
🕕সারাদিন কাজের ফাকে অনবরত জিকির-ইস্তেগফার তাসবীহ তাহলীল দরুদ পাঠ করা!
🕕গীবত! পরনিন্দা! হিংসা! শিরক! এগুলো থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকা! বেশি একাকি অবস্থান করা,খুব কম কথা বলা।
🕕সামর্থ্য অনুযায়ী দান-সদকা করা। প্রতি দিন নূন্যতম ১০ টাকা। আমাদের রাসূল (সাঃ) এতটা দানবীর ছিলেন রমজান মাস আসলে বেশি বেশি দান করতেন!
🕕অবশ্যই পর্দা মেন্টেইন করতে হবে! কারণ, দাইয়্যুস এর কোনো আমল আল্লাহর আরশে আজিমে পৌছাই না।নিচেও নামে না মধ্যবর্তী অবস্থানে ঝুলন্ত থাকে।
🕕অতিরিক্ত Facebook স্ক্রলিং থেকে বিরত থাকা। কারণ Facebook ইলম দিচ্ছে ঠিকই। কিন্তু কেড়ে নিচ্ছে আপনার আমল করার মূল্যবান সময়।অতিরিক্ত Facebook স্ক্রলিং নামাজের এবং আমল ইবাদতের মনোযোগ শেষ করে দেয়।
🕕রমাদান এর আগেই সব কাজ কর্ম শেষ করে নি।রমাদান হচ্ছে আমলের মাস ইবাদতের মাস। রমাদান আসে আত্মশুদ্ধি করার জন্য। ইবাদত করার জন্য।ইফতারে হরেক রকমের আইটেম করার জন্য নয়!
🕕পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করতে হবে আওয়াল ওয়াক্তে।
🕕অযু করে অবশ্যই তাহিয়্যাতুল অযুর নামাজ পড়তে ভুলা যাবেনা।
🕕ফজরের নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত, ইস্তেগফার, তাসবীহ, তাহলীল!
🕕ইশরাকের নামাজ।
(কিছুক্ষণ ঘুম)
🕕কোরআন তিলাওয়াত (অর্থ বুঝে পড়া।
🕕যোহর নামাজ সুন্নত সহ পড়া।
🕕কোরআন তিলাওয়াত ১-২ পারা যত বেশি পড়া যায়। কেননা বিভিন্ন কারণে পিছিয়ে যাবেন! তাই যত বেশি পড়ে রাখা যায়।
🕕নফল নামাজ (তারাবীহ, তাহাজ্জুদ)!
🕕বেশি থেকে বেশি ইস্তেগফার ও দোয়া!
- ইনশাআল্লাহ!
আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আমাদের সকলকে এই রুটিন মাফিক চলার তৌফিক দান করুক!!
#collected
Md Saddam
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?