বদর যুদ্ধের সফলতা হচ্ছে, আত্মবিশ্বাসের সৃষ্টি, বিশ্ব বিজয়ের সূচনা, সর্বোত্তম ইতিহাস সৃষ্টি, প্রথম সামরিক বিজয়, কুরাইশদের শক্তি খর্ব, ইসলামী রাষ্ট্রের গোড়া পত্তন, নবযুগের সূচনা, চূড়ান্ত ভাগ্য নির্ধারক যুদ্ধ, রাজনৈতিক ক্ষমতার ভিত্তি স্থাপন, জেহাদের অনুপ্রেরণা, বীরত্বের খেতাব লাভ, পার্থিব শক্তির ভিত্তি স্থাপন ইসলাম ও মহানবী সা:-এর প্রতিষ্ঠা, মিথ্যার ওপর সত্যের জয়, সত্য-মিথ্যার পার্থক্য সৃষ্টি, সূরা আনফালে ঘোষিত আল্লাহ তায়ালার ওয়াদা পূরণ, রাসূল সা:-এর দোয়া কবুল হওয়া, বদর জেহাদ মুসলমানদের পক্ষে আল্লাহ তায়ালার গায়েবি সাহায্যের জ্বলন্ত প্রমাণ।
বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সাহাবিদের মধ্যে দ্বিতীয় পর্যায়ের নেতৃত্বদানকারী ছিলেন হজরত ওমর রা:, হজরত আলী রা: ও হজরত আমির হামজা রা:। কাফেরদের নেতৃত্বে ছিলেন আবু জাহেল, উৎবা, শায়বা ও পতাকাবাহী নজর ইবনে হারেশ, ওয়ালিদ বিন মুগিরা আবু সুফিয়ান।
সাহাবিদের পক্ষ থেকে প্রথম তীর নিক্ষেপকারী সাহাবি ছিলেন হজরত সা’দ ইবনে ওয়াক্কাস রা:। বদর জেহাদে অংশ নেয়া সাহাবির মধ্যে দুজন ছিলেন উষ্টারোহী, ৮০ জন তলোয়ারধারী এবং অবশিষ্টরা ছিলেন তীর বা বর্শাধারী। এ জেহাদে আল্লাহ তায়ালা ফেরেশতাদের দিয়ে মুসলমানদের সাহায্য করেন। জেহাদের আগের রাতে বদর প্রান্তরে প্রবল বৃষ্টির কারণে কাফেরদের এলাকা কর্দমাক্ত ও পিচ্ছিল হয়ে পড়া, সাহাবিদের বালুময় অবস্থানস্থল বৃষ্টির কারণে জমে গিয়ে শক্ত হয়ে যাওয়া এবং পানি সংগ্রহের সুযোগ পাওয়া। খেজুরের ডাল তলোয়ারের মতো ধারালো হওয়ায় কাফেরদের কতল হওয়া।
সাহাবিদের পক্ষ থেকে প্রথম তীর নিক্ষেপকারী সাহাবি ছিলেন হজরত সা’দ ইবনে ওয়াক্কাস রা:। বদর জেহাদে অংশ নেয়া সাহাবির মধ্যে দুজন ছিলেন উষ্টারোহী, ৮০ জন তলোয়ারধারী এবং অবশিষ্টরা ছিলেন তীর বা বর্শাধারী। এ জেহাদে আল্লাহ তায়ালা ফেরেশতাদের দিয়ে মুসলমানদের সাহায্য করেন। জেহাদের আগের রাতে বদর প্রান্তরে প্রবল বৃষ্টির কারণে কাফেরদের এলাকা কর্দমাক্ত ও পিচ্ছিল হয়ে পড়া, সাহাবিদের বালুময় অবস্থানস্থল বৃষ্টির কারণে জমে গিয়ে শক্ত হয়ে যাওয়া এবং পানি সংগ্রহের সুযোগ পাওয়া। খেজুরের ডাল তলোয়ারের মতো ধারালো হওয়ায় কাফেরদের কতল হওয়া।