গরমের প্রচণ্ডতা থেকে স্থায়ীভাবে মুক্তি পেতে চাইলে ফলপ্রসূ পদক্ষেপ হলো বৃক্ষরোপণ। পরিবেশ রক্ষাকারী গাছ কাটা হচ্ছে যত্রতত্র এবং এ কারণে পৃথিবীব্যাপী দেখা দিচ্ছে অসহ্য গরম। অথচ নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে গাছ রোপণের নির্দেশ ও উৎসাহ প্রদান করেছেন নানাভাবে। এ গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশসহ অনেক নির্দেশ অমান্য করার অপরিহার্য পরিণতিতেই আমরা আজ নিপতিত। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বৃক্ষরোপণের উপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
হযরত আনাস ইবনে মালেক (রা থেকে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যদি কিয়ামত এসে যায় এবং তখন তোমাদের কারো হাতে একটি চারাগাছ থাকে, তবে কিয়ামত হওয়ার আগেই তার পক্ষে সম্ভব হলে যেন চারাটি রোপণ করে (আহমাদ হা/১২৯৩৩ ও ১৩০১২)।(আদাবুল মুফরাদ,- ৪৮১)

আল্লাহুম্মা আউজুবিকা মিন যাওয়ালি নি’মাতিকা ওয়া তাহাউলি আফিয়াতিকা ওয়া ফুজাআতি নিকমাতিকা ওয়া জামিয়ি সাখাতিকা।
অর্থাৎ হে আল্লাহ! অবশ্যই আমি আপনার কাছে আপনার অনুগ্রহের অপসরণ, নিরাপত্তার প্রত্যাবর্তন, আকস্মিক পাকড়াও এবং যাবতীয় অসন্তোষ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।’ (মুসলিম ২৭৩৯, আবু দাউদ ১৫৪৫)

হযরত জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে কিছূ লোক (বৃষ্টি না হওয়ায়) ক্রন্দনরত অবস্থায় এলে তিনি দোয়া করলেন- হে আল্লাহ! আমাদেরকে বিলম্বে নয় বরং তাড়াতাড়ি ক্ষতিমুক্ত-কল্যাণময়, তৃপ্তিদায়ক, সজীবতা দানকারী, মুষল ধারায় বৃষ্টি বর্ষণ করুন। বর্ণনাকারী বলেন, এরপর তাদের উপর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে যায় (এবং বৃষ্টি হয়)।(সুনানে আবু দাউদ- ১১৬৯)

হযরত জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে কিছূ লোক (বৃষ্টি না হওয়ায়) ক্রন্দনরত অবস্থায় এলে তিনি দোয়া করলেন- হে আল্লাহ! আমাদেরকে বিলম্বে নয় বরং তাড়াতাড়ি ক্ষতিমুক্ত-কল্যাণময়, তৃপ্তিদায়ক, সজীবতা দানকারী, মুষল ধারায় বৃষ্টি বর্ষণ করুন। বর্ণনাকারী বলেন, এরপর তাদের উপর আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে যায় (এবং বৃষ্টি হয়)।(সুনানে আবু দাউদ- ১১৬৯)

হযরত ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: কোনো ব্যক্তি নিয়মিত ইসতিগফার পড়লে আল্লাহ তাকে প্রত্যেক বিপদ হতে মুক্তির ব্যবস্থা করবেন, সব দুশ্চিন্তা হতে মুক্ত করবেন এবং তাকে এমন উৎস থেকে রিযিক দিবেন যা সে কল্পনাও করতে পারবে না। (সুনানে আবু দাউদ- ১৫১৮)

About

""এমন জীবন তুমি করিবে গঠন""
"" মরণে হাসিবে তুমি কাঁদিবে ভূবন ""