*“একটি লক্ষ্য ঠিক করো। সেই লক্ষ্যকে নিজের জীবনের অংশ্ বানিয়ে ফেলো। চিন্তা করো, স্বপ্ন দেখো। আপনার মস্তিষ্ক, পেশী, রক্তনালী – পুরো শরীরে সেই লক্ষ্যকে ছড়িয়ে দাও, আর বাকি সবকিছু ভুলে যাও। এটাই সাফল্যের পথ।”*
*“সাফল্য অর্জন করা আর সফল হওয়া এক নয়। সুবিধা পেলে অনেকেই সফল হতে পারে। অনেককে জোর করে সফল বানানো হয়। কিন্তু যে নিজের চেষ্টা আর পরিশ্রম দিয়ে সফল হয় – সেই প্রকৃত সাফল্য অর্জন করে”*
পুরুষ হওয়া অত সোজা নয়, একটু বড় হওয়ার পর হঠাৎ করেই বুঝে যায় খুব তাড়াতাড়ি বড় হতে হবে, পুরো সংসারের দায়িত্ব নিতে হবে ।
ঘর বানানোর জন্য পুরুষকে ঘর ছেড়ে বাইরে যেতে হয় বছরের পর বছর, মৃত্যুর আগে অব্দি হয়তো কখনো পাকাপাকিভাবে বাড়ি ফেরা হয় না ।
নির্বাক সৈনিকের মত লড়ে যায় বহুরূপীর মতো বিভিন্ন রূপে কখনো দাদা, কখনো ভাই, কখনো বা স্বামী , কখনো বাবা ।
পুরুষকে কখনো কাঁদতে দেখবেন না, কারণ সে জানে কাঁদলে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো কাউকে পাশে পাওয়া যায় না । বিভিন্ন কারণে যদি স্ত্রীর সাথে ঝগড়াও হয়ে যায় সে সে হয়তো চুপ করে থাকে বা এক বেলা না খেয়ে থাকে তবু তার কোন বাপের বাড়ি হয় না যেখানে গিয়ে সে তার অভিমানটা প্রকাশ করতে পারবে ।
যতই শিক্ষার ডিগ্রী থাকুক পুরুষের সম্মানটা তার উপার্জন এবং মূলধনের উপরে নির্ভর করে ।
পুরুষরা সমাজ, পরিবার ও সম্পর্কের ভিত গড়ে তোলে, অথচ তাদের আবেগ, সংগ্রাম ও স্বাস্থ্যের কথা অনেক সময় উপেক্ষা করা হয়।তাদের ত্যাগ, দায়িত্ব ও ভালোবাসাকে সম্মান জানাই।