আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,,,
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকার উৎখাত ভারতের জন্য একটি বড় ধরনের রাজনৈতিক পরাজয়। এর মধ্য দিয়ে অর্ধ শতাব্দী কাল ধরে দেশটি ধীরে ধীরে বাংলাদেশের ওপর যে আধিপত্য বিস্তার করেছিলো, সেটা এক লহমায় উড়ে গেছে। এরকম পরিস্থিতি যে কখনও তৈরি হতে পারে সেটা দিল্লি কখনও চিন্তাও করতে পারেনি। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে একের পর এক ধাক্কা খাওয়ার পর বাংলাদেশেও দেশটি যেভাবে পরাজিত হলো সেটা তারা কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না।
মুখে হিন্দু ধর্মের লোকদের ওপর অত্যাচার ও নিপীড়নের কথা বললেও, বিষয়টিকে তারা ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে দেখছে না। দেখছে রাজনৈতিক বিবেচনায়। ধর্মীয় দৃষ্টি থেকে দেখলে ভারত সরকার নিজেদের দেশে মুসলিমদের ওপর অত্যাচারের বিষয়ে নজর দিতো। যারা নিজের দেশে অন্য ধর্মের লোকেদের ওপর অত্যাচারকে সমর্থন করে তারা অন্য দেশে নিজেদের ধর্মকেও সম্মান করে না।
আসলে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে রাজনৈতিক প্রভাব ও নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তারা এখন অস্থির হয়ে গেছে। তাই তারা বাংলাদেশ হাই কমিশনের ওপর হামলা করছে, বাংলাদেশী রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া বন্ধ করে দিচ্ছে, এমনকি বাংলাদেশে শান্তিরক্ষী মোতায়েন করারও আহবান জানাচ্ছে।
কেউ কেউ মনে করেন বাংলাদেশে মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠতার কারণে ভারতবিরোধী মনোভাব তৈরি হয়েছে। এটা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা। যদি তাই হবে, তাহলে হিন্দু রাষ্ট্র নেপালে ভারতবিরোধী পরিস্থিতি তৈরি হলো কেন?
এটা হচ্ছে অপরাজনীতিকে ধর্মীয় মোড়ক দিয়ে ঢেকে সাধু সাজার চেষ্টা!
তবে সকল অবস্থায় বাংলাদেশের হিন্দু মুসলিমসহ বাঙ্গালী হিসেবে বাংলাদেশী হিসেবে সকল ধর্মের সকল বর্ণের সকল মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে দেশী-বিদেশী এই সকল অপতৎপরতা রুখে দিয়ে একটি শান্তিময় সাম্যের বাংলাদেশ গড়ার জন্য,বিশেষ করে বতর্মান সময়ে বাংলাদেশকে নিয়ে ভারতের যে চক্রান্ত চলছে সেটা ঐক্যবদ্ধ হয়েই রুখে দিতে হবে ইনশাআল্লাহ ✊✊✊
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,,,
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা সরকার উৎখাত ভারতের জন্য একটি বড় ধরনের রাজনৈতিক পরাজয়। এর মধ্য দিয়ে অর্ধ শতাব্দী কাল ধরে দেশটি ধীরে ধীরে বাংলাদেশের ওপর যে আধিপত্য বিস্তার করেছিলো, সেটা এক লহমায় উড়ে গেছে। এরকম পরিস্থিতি যে কখনও তৈরি হতে পারে সেটা দিল্লি কখনও চিন্তাও করতে পারেনি। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো থেকে একের পর এক ধাক্কা খাওয়ার পর বাংলাদেশেও দেশটি যেভাবে পরাজিত হলো সেটা তারা কিছুতেই মেনে নিতে পারছে না।
মুখে হিন্দু ধর্মের লোকদের ওপর অত্যাচার ও নিপীড়নের কথা বললেও, বিষয়টিকে তারা ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে দেখছে না। দেখছে রাজনৈতিক বিবেচনায়। ধর্মীয় দৃষ্টি থেকে দেখলে ভারত সরকার নিজেদের দেশে মুসলিমদের ওপর অত্যাচারের বিষয়ে নজর দিতো। যারা নিজের দেশে অন্য ধর্মের লোকেদের ওপর অত্যাচারকে সমর্থন করে তারা অন্য দেশে নিজেদের ধর্মকেও সম্মান করে না।
আসলে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে রাজনৈতিক প্রভাব ও নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তারা এখন অস্থির হয়ে গেছে। তাই তারা বাংলাদেশ হাই কমিশনের ওপর হামলা করছে, বাংলাদেশী রোগীদের চিকিৎসা দেওয়া বন্ধ করে দিচ্ছে, এমনকি বাংলাদেশে শান্তিরক্ষী মোতায়েন করারও আহবান জানাচ্ছে।
কেউ কেউ মনে করেন বাংলাদেশে মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠতার কারণে ভারতবিরোধী মনোভাব তৈরি হয়েছে। এটা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত ধারণা। যদি তাই হবে, তাহলে হিন্দু রাষ্ট্র নেপালে ভারতবিরোধী পরিস্থিতি তৈরি হলো কেন?
এটা হচ্ছে অপরাজনীতিকে ধর্মীয় মোড়ক দিয়ে ঢেকে সাধু সাজার চেষ্টা!
তবে সকল অবস্থায় বাংলাদেশের হিন্দু মুসলিমসহ বাঙ্গালী হিসেবে বাংলাদেশী হিসেবে সকল ধর্মের সকল বর্ণের সকল মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে দেশী-বিদেশী এই সকল অপতৎপরতা রুখে দিয়ে একটি শান্তিময় সাম্যের বাংলাদেশ গড়ার জন্য,বিশেষ করে বতর্মান সময়ে বাংলাদেশকে নিয়ে ভারতের যে চক্রান্ত চলছে সেটা ঐক্যবদ্ধ হয়েই রুখে দিতে হবে ইনশাআল্লাহ ✊✊✊